কাশির ঔষধের নাম ঘরোয়া উপায়ে কাশি কমানোর উপায়

আমাদের মধ্যে এরকম অনেকেই রয়েছেন যারা কিনা নানান সময়ে বিভিন্ন রকমের কাশি জনিত সমস্যার মধ্যে পড়ে এই সমস্ত সমস্যা থেকে উত্তলনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কাশির ঔষধের নাম জেনে সঠিক ঔষধ সেবন করা।

অর্থাৎ কাশির ঔষধ সেবন করার মাধ্যমে আপনি এই সমস্ত অবস্থা থেকে খুব সহজে মুক্তি পেতে পারেন, এছাড়াও এই সমস্ত কাশির ঔষধের নাম  জানার পরে তা সেবন করা ছাড়াও আপনি চাইলে বিভিন্ন রকমের ঘরোয়া উপায় এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

আজকের এই আর্টিকেলের মূলত কাশির ঔষধ এবং কোন উপায়ে আপনি কিভাবে এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাবেন, এই দুইটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

কাজেই আপনি যদি সম্পর্কে জেনে নিতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি দেখে নিন।

কাশির ঔষধ এর নাম কি?

আপনার যদি খুব বেশি পরিমাণে কাশি থেকে থাকে তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যে সমস্ত ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে, সে সমস্ত সিরাপ এবং ট্যাবলেট এর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।

কাশির ঔষধ সিরাপ

আপনি যদি কাশি থেকে চির মুক্তি পেতে চান , তাহলে সিরাপ খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন, এই রোগ থেকে উত্তোলনের জন্য যে সিরাপ খাওয়া যেতে পারে শুনি সিরাপের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।

Remocof Syrup

এই সিরাপ অবশ্যই আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন এবং আপনার অবস্থান ডাক্তারকে ভালোভাবে অবগত করার পরে পরবর্তী স্টেপে যাবেন।

কাশির ট্যাবলেট

এছাড়াও আপনি যদি ট্যাবলেট খাওয়ার মাধ্যমে এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে আমি ট্যাবলেট সেবন করতে পারেন সেই ট্যাবলেটের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।

কিটো ১০০ এমজি

এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য উপরে উল্লেখিত ট্যাবলেটটি খাওয়া যেতে পারে, তবে এটি খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

ঘরোয়া উপায়ে কাশি কমানোর উপায়

এছাড়াও আপনি যদি ঔষধ খাওয়া ছাড়া ঘরোয়া কাশি কমাতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেন। কারণ এগুলো খুবই কাজের এবং খুব কম সময়ে কাশি কমাতে সহায়তা করে।

মধুঃ কাশি উপশমে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে মধুর জুড়ি নেই। তবে এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু খাওয়ানো একেবারেই উচিত নয়। এবার জেনে নেওয়া যাক মধু খাবেন কীভাবে:

এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ মধু, অর্ধেকটা লেবুর রস আর সামান্য আদার রসের মিশ্রণ প্রতিদিন এক–দুবার খেতে হবে। এ মিশ্রণ কফ ও গলাব্যথা উপশমে সহায়তা করে।

এছাড়াও আরো বিভিন্ন উপায়ে আপনি চাইলে সহজেই এই সমস্যা থেকে উপশম পেতে পারেন তবে যে কোন স্টেপ করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

আর উপরে উল্লেখিত মধু কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল-চামচ অর্ধেকটা লেবুর রস আদার রস মিশ্রিত করে, দুইবার খেলে এবং গলা ব্যথা উপশমে এটি সহায়তা করবে।

আর এটি হলো মূলত কাশির ঔষধের নাম এবং ঘরোয়া উপায়ে এটি সারানোর উপায়!

Scroll to Top