গুরুত্বপূর্ণ এবং সেরা কিছু ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন এর লিস্ট

ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন

একটি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট কে অটোমেটিকলি মেইনটেন্স করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস এর যে সমস্ত প্লাগিন রয়েছে; সে সমস্ত প্লাগিনগুলো আপনার সাইটের জন্য যথেষ্ট।

ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন এর মাধ্যমে ওয়ার্ডপ্রেস সাইটটিকে খুব ভালোভাবে মেনটেন করতে পারবেন এবং কোন সমস্যা হলে এই সমস্যা থেকে সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন।

আর আজকের এই পোস্টটিতে মূলত আলোচনা করা হবে ওয়ার্ডপ্রেস এর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্লাগিন সম্পর্কে; যা একজন ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারী হিসেবে আপনার জানা অত্যাবশ্যকীয়।

Yoast SEO

আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে পুরোপুরি এসইও ফ্রেন্ডলি করে তোলার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস যে সমস্ত এসইও প্লাগিন বিদ্যমান রয়েছে সেগুলোর মধ্যে থেকেই Yoast SEO প্রথম স্থানে রয়েছে।

Yoast SEO প্লাগিন এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট এবং এর প্রত্যেকটি কনটেন্টকে পুরোপুরি এসইও ফ্রেন্ডলি করে গড়ে তুলতে পারবেন। যাতে করে এ সমস্ত কনটেন্ট গুলো গুগলে সহজে rank করবে।

এছাড়াও ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের কনটেন্ট গুলোকে স্বল্প সময়ে গুগলে ইনডেক্স করার জন্য কিংবা অন্য যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স করার জন্য Yoast SEO প্লাগিন অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।

Yoast SEO প্লাগিনটি আপনি চাইলে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট এ ফ্রিতে ইন্সটল করতে পারবেন এবং ফ্রি ভার্সনে আপনি সীমিত সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি যদি পুরোপুরি সমস্ত ফিচারস গুলো উপভোগ করতে চান তাহলে Yoast SEO প্লাগিন এর প্রিমিয়াম ভার্সন রয়েছে সেই প্রেমিয়াম ভার্শন টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

W3 Total Cache

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের লোডিং স্পীড যদি খুব বেশি কম হয়ে থাকে তাহলে W3 total Cache প্লাগিনটি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের লোডিং স্পীড বাড়িয়ে তুলবে।

এই সমস্ত ক্যাশ প্লাগিনগুলো ওয়েবসাইটের মধ্যে থাকা বিভিন্ন অযাজিত বিষয়বস্তু গুলোকে আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিডের ক্ষেত্রে খারাপ ভূমিকা পালন করতে বাধা দেয়।

এছাড়াও আপনি যে হোস্টিং প্রোভাইডার কাছ থেকে হোস্টিং ক্রয় করেছেন সেই সমস্ত হোস্টিং প্লেনের রিসোর্স এর পরিমাণ কমিয়ে রাখতে W3 total Cache সহায়তা করবে।

Akismet anti-spam

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের কমেন্ট সেকশনে খুব বেশি পরিমাণে স্প্যামিং-এর শিখার যদি আপনি হয়ে থাকেন তাহলে Akismet anty spam প্লাগিনটি ব্যবহার করতে পারেন।

এই প্লাগিনটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের যে কমেন্ট সেকশন স্প্যামিং এর মোকাবেলা করতে পারবেন।

অর্থাৎ যে কেউ চাইলেই আপনার ওয়ার্ডপ্রেস কনটেন্টের কমেন্ট বক্সে কোন রকমের স্পামিং কমেন্ট করতে পারবে না; এই প্লাগিনটি এই সমস্ত কাজ গুলো অটোমেটিকলি করে দেবে।

WPForms

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটে কোন রকমের ফরম তৈরি করার ইচ্ছা থাকলে আপনি WPForms প্লাগিন এর মাধ্যমে এই কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন।

ওয়েবসাইটের এরকম অনেক বিষয়াদি রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন ফরম ফিলাপ করার মাধ্যমে করতে হয়। এছাড়াও আপনি যদি ম্যানুয়ালি এই সমস্ত ফোরামগুলো তৈরি করেন, তাহলে এই কাজগুলো করতে খুব বেশি সময় প্রয়োজন হয়।

WPForms এর মাধ্যমে আপনি সহজেই এই কাজটি করতে পারবেন; তাই আপনি যদি ফর্ম তৈরী করতে চান তাহলে এই প্লাগিনটি ব্যবহার করুন।

SeedProd

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটে আপনি যদি ল্যান্ডিং পেজ বিল্ড আপ করতে চান; তাহলে SeedProd plugin এর মাধ্যমে এই কাজটি আপনি সহজেই করতে পারবেন।

এই প্লাগিন এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে খুব সহজভাবেই কাস্টমাইজ করতে পারবেন এবং ম্যানুয়ালি ডিজাইন যুক্ত করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি যদি আপনার ওয়েব সাইটের হোম পেইজের ডিজাইন করতে চান এবং কোনরকমে কোডিং ধারণা ছাড়াই বিভিন্ন রকমের ল্যান্ডিং পেজ তৈরী করতে চান; তাহলে এই প্লাগিনটি ব্যবহার করতে পারেন।

UpdraftPlus

আপনি যদি প্রতিদিন আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের ব্যাকআপ নিতে চান, যাতে করে ওয়েবসাইটটি সার্ভার থেকে ডিলিট হয়ে গেলে পুনরায় এটিকে রিস্টোর করতে পারেন তাহলে UpdraftPlus প্লাগিনটি ব্যবহার করতে পারেন।

UpdraftPlus প্লাগিন এর মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন আপনার ওয়েব সাইটের ব্যাকআপ নিতে পারবেন; যাতে করে আপনার সাইটের রিসোর্স ডিলিট হয়ে গেলে এটি পুনরায় ইনস্টল করতে পারেন।

এছাড়াও একটি সার্ভার থেকে অন্য একটি সার্ভারে আপনি যদি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট migrate করতে চান তাহলে আপনার সাইটের ব্যাকআপ নেওয়া খুবই জরুরী।

একটি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটকে ভালোভাবে কাস্টমাইজ এবং যাবতীয় কাজ গুলো সহজেই করার জন্য যে সমস্ত প্লাগিন আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ইন্সটল করা প্রয়োজন সেগুলো সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হলো।

এই সমস্ত কর্মকাণ্ড ফেসবুকে করলে ডেকে আনতে পারে বিপদ

ফেসবুকে যে সমস্ত

ফেসবুক নামক প্ল্যাটফর্মটিতে প্রতিনিয়তই আকস্মিক নানা রকমের ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। এছাড়াও ফেসবুকের মাধ্যমে সংগঠিত হচ্ছে নানা রকমের অপরাধ। …

Read more

মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট কি? মাইক্রো নিস সাইট সম্পর্কে পরিপূর্ণ আলোচনা

ব্লগ টপিক

যে বা যারা ব্লগিং এর সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন তারা মাইক্রো নিস ব্লগিং সম্পর্কে কিছুটা হলেও জেনেছেন? মাইক্রো নিস ব্লগিং আসলে কি? মাইক্রো নিস ব্লগিং থেকে আয় করা কি সম্ভব?

এছাড়াও আপনি যদি মাইক্রো নিস ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করেন, তাহলে এই ওয়েবসাইটে কতটি কনটেন্ট আপলোড দিতে হয় এবং ওয়েবসাইট থেকে কত ডলার আয় করা সম্ভব?

মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট সংক্রান্ত এই সমস্ত প্রশ্নের জবাব আজকেরে আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি পেয়ে যাবেন তাই জানতে হলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত দেখুন

মাইক্রো নিস ব্লগিং আসলে কি?

মাইক্রো নিস ব্লগিং হল কোন একটি টপিক এর উপরে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে কিছু সংখ্যক কনটেন্ট আপলোড দেয়া; এই টপিকটি হতে পারে আগত কোন একটি বিশেষ দিন।

উদাহরণস্বরূপ আগামী মাসে যদি নতুন বছর শুরু হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই নতুন বছর সম্পর্কে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেললেন; এবং আর্টিকেল পাবলিশ করা শুরু করলেন।

এক্ষেত্রে আপনি নতুন বছর সম্পর্কে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, এসএমএস কিংবা পিকচার তৈরি করলেন এবং এগুলো আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করলেন।

দেখা গেল যে যখন নতুন বছর চলে আসলো,আর তখন এই সমস্ত টপিক নিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে খুব বেশি পরিমাণে ভিজিটর আসা শুরু হলো এবং আপনার আর্নিং এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে গেল।

মূলত মাইক্রো নিস হলো নির্দিষ্ট টপিক এর উপরে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করা এবং এতে নির্দিষ্ট পরিমাণ কনটেন্ট আপলোড দেয়া যার, ফলশ্রুতিতে খুব বেশি পরিমাণে ডলার আয় করা।

মাইক্রো নিস ব্লগসাইট কিভাবে তৈরি করে?

মাইক্রো নিস ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রথমত আপনাকে যেকোন একটি নিস সিলেক্ট করে নিতে হয়; বলাবাহুল্য মাইক্রো নিস হলো একটি মাত্র niche নিয়ে আর্টিকেল পাবলিশ করার ব্লগ সাইট।

উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের সমস্ত সেবা নিয়ে লিখতে চান, তাহলে ডাচ বাংলা ব্যাংক রিলেটেড একটি ডোমেইন ক্রয় করলেন এবং শুধুমাত্র ওই ব্যাংক রিলেটেড কনটেন্ট পাবলিশ করেন।

যেহেতু ব্যাংক রিলেটেড টপিক কোন এক সময় শেষ হয়ে যাবে এবং আপনাকে পরবর্তী সময় আর কোন আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে না তাই এটি একটি মাইক্রো নিস টপিক।

এছাড়াও আপনি চাইলে সামনে আগত কোন একটি বিশেষ দিনকে আপনার মাইক্রো নিস টপিক হিসেবে নির্বাচন করে নিতে পারেন এবং ওই রিলেটেড কনটেন্ট আপডেট দিতে পারেন।

তবে সব সময় একটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন আর সেটা হল যখন আপনি কোন একটি নিস সিলেক্ট করবেন তখন শুধুমাত্র জিনিস নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করবেন, তাহলে আপনি স্বল্প আর্টিকেলে আপনার মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট কমপ্লিট করতে পারবেন।

মাইক্রো নিস সাইটে কতটি আর্টিকেল লিখতে হয়?

একটি মাইক্রো নিস ওয়েবসাইটে খুব বেশি হলে 10-15 টি আর্টিকেল লিখেলেই সমস্ত কাজ সম্পাদন হয়ে যায়। এবং এই দশ পনেরো টি আর্টিকেল ই আপনার আর্নিং-এর পথ সহজ করে দেয়।

এরকম অনেক মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট রয়েছে যে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোতে 5-6 টি আর্টিকেল লেখার কোন টপিক খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু এই পাঁচটি আর্টিকেল এ হিউজ পরিমান ওয়েবসাইট ট্রাফিক আনতে সক্ষম।

মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট তৈরি করার পরে ওয়েবসাইটে কতটি কনটেন্ট পাবলিশ করবেন, তার পুরোপুরি নির্ভর করে আপনার নিস সিলেকশন এর উপর।

মাইক্রো নিস সাইট থেকে আয় সম্ভব?

একটি মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট তৈরি করার পরে যখনই আপনি এই সাইট থেকে পুরোপুরি সেটআপ করে নিবেন তখন এই সাইট থেকে আয় করা সম্ভব?

এছাড়াও আপনি যদি মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে চান তাহলে কি কি উপায়ে আপনি এই ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন?

তাহলে জেনে রাখুন, একটি মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট থেকে আয় করা অবশ্যই সম্ভব এবং আপনি যদি ওয়েব সাইট থেকে আয় করতে চান তাহলে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারেন।

এরকম ওয়েব সাইট থেকে আয় করার প্রধান হাতিয়ার হিসেবে আপনাকে গুগল এডসেন্স কে বেছে নিতে হবে।

আর কোন বিশেষ কারণে আপনি যদি অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল না পান, তাহলে এফিলিয়েট প্রোডাক্ট, শর্টলিঙ্ক কিংবা আরো যে সমস্ত উপায় রয়েছে তার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

মূলত যেভাবেই হোক আপনি মাইক্রো নিস সাইট থেকে বেশি পরিমানে আয় করতে পারেন; আর ইউনিক এবং ভ্যালিড কন্টাক্ট হলে গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল এর মাধ্যমে আয় এর কাজটি আরও বেশি সুগম হয়।

সাইটের আয়ুষ্কাল কত?

আপনি যদি মাইক্রো নিস ওয়েব সাইটে কাজ করেন তাহলে এই সাইটের আয়ুষ্কাল কত দিন হবে? এই ওয়েবসাইটে আপনি কতদিন ধরে কাজ করতে পারবেন এবং এটি কতদিন আপনাকে টাকা আয় করতে দিবে?

মূলত একটি মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট আয়ুষ্কাল খুব বেশি হলে 6 মাস হয়ে থাকে। তবে এরকম অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যে সমস্ত সাইটগুলো ১ মাসেই গুটিয়ে যায়।

উদাহরণস্বরূপ; আপনি যদি সামনে আগত ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ নিয়ে কোন একটি মাইক্রো নিস ওয়েবসাইট তৈরি করেন, তাহলে এর লিমিটেশন ততদিনই থাকবে যতদিন না ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ শেষ হয়ে যায়।

মূলত এর সমস্ত ওয়েবসাইটের আয়ুষ্কাল নির্ধারিত হবে আপনার নিস সিলেকশন এর উপরে; আশাকরি মাইক্রো নিস সম্পর্কে আপনি পুরোপুরি জেনে নিতে পেরেছেন।

এন্ড্রয়েড ফোনের সেরা পাঁচটি সফটওয়্যার |

এন্ড্রয়েড ফোনের সেরা পাঁচটি সফটওয়্যার |

আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে থাকে এবং এন্ড্রয়েড ফোনের মধ্যে আপনি যদি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সমস্ত অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডাউনলোড করে রেখে দিতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য প্রযোজ্য।

আজকের এই পোস্টটিতে আলোচনা করা হবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু সফটওয়্যার সম্পর্কে। যে সমস্ত সফটওয়্যার একজন এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারী হিসেবে আপনার ফোনে ইন্সটল করা বাধ্যতামূলক।

1Weather

আপনার আশেপাশের আবহাওয়া সংবাদ এবং পরবর্তী সময়ে আবহাওয়া কি রকম হতে পারে সেই সম্পর্কে আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে জানতে চান; তাহলে 1Weather অ্যাপসটি একটি প্রয়োজনীয় এপস।

এই অ্যাপসটি হলো একটি ফ্রি অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি সর্বশেষ আবহাওয়ার সংবাদ সম্পর্কে অবহিত হতে পারবেন এবং পূর্বে থেকে সতর্ক অবস্থানে থাকতে পারবেন।

মূলত আবহাওয়ার সংবাদ নোটিফিকেশন আকারে জানার জন্য এবং এই সংক্রান্ত বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা উপভোগের জন্য অবশ্যই 1Weather অ্যাপসটি আপনার ফোনে ইন্সটল করে রেখে দিবেন।

Google Drive

অনলাইনে আপনি যদি একটি ফ্রি ষ্টোরেজের মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গুলো পুরোপুরি সুরক্ষিত রাখতে চান ; তাহলে Google Drive আপনার জন্য এক অনন্য অ্যাপস।

গুগোল ড্রাইভ এর মাধ্যমে আপনি ফ্রিতে প্রায় 15 জিবি স্টোরেজ পাবেন। যে স্টোরেজের মধ্যে আপনি চাইলে অডিও, ভিডিও, ফটো কিংবা যে কোন ডকুমেন্ট সুরক্ষিতভাবে রাখতে পারবেন।

এছাড়াও আপনার নির্দিষ্ট ডিভাইসে কোন একটি ফাইল রাখার ক্ষেত্রে আপনি যদি পুরোপুরি সুরক্ষিত অনুভব না করেন; তাহলে গুগোল ড্রাইভ আপনার জন্য এক বিশ্বস্ত সহযোগী।

গুগল ড্রাইভে যেকোন রকমের ডকুমেন্টস গুলো আপনার গুগল একাউন্টের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে। যাতে করে আপনি গুগোল একাউন্ট ইন্টার করার মাধ্যমে আপনার ডকুমেন্টগুলো যেকোনো ডিভাইসের মাধ্যমে এক্সেস নিতে পারবেন।

Lastpass

আপনার যেকোন অ্যাকাউন্ট এক সর্বোচ্চ নিরাপত্তা হল আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড।
আর পাসওয়ার্ড মনে রাখার ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই প্রায় ব্যর্থ বললেও ভুল হবে না।

অনেক সময় এ রকম দেখা যায় বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের পাসওয়ার্ডগুলো আমরা মনে রাখতে পারি না এবং যখনই আমরা কোন একটি প্লাটফর্মে লগইন করতে যাই, তখন পাসওয়ার্ড রিসেট করার মাধ্যমে লগইন এর কাজ সম্পাদন করতে হয়।

তবে বারবার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা বা এ সংক্রান্ত কাজগুলো যে কারো জন্য বিরক্তিকর হয়ে যেতে পারে।

আর এ কাজটি করার জন্য অ্যান্ড্রয়েডে এরকম একটি অ্যাপস রয়েছে। যে অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার বিভিন্য প্ল্যাটফর্মের পাসওয়ার্ডগুলো স্টোরেজ করে রাখতে পারেন।

এছাড়াও আপনি এখানে যে সমস্ত পাসওয়ার্ডগুলো স্টোরেজ করে রাখবেন সে সমস্ত পাসওয়ার্ডগুলো পুরোপুরি সুরক্ষার সাথে এই অ্যাপসটিতে থাকবে।

আর আপনি যদি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে সমস্ত পাসওয়ার্ডগুলো সুরক্ষিতভাবে রাখতে চান তাহলে লাস্টপাস নামের যে সফটওয়্যার রয়েছে সেটি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ডাউনলোড করে রাখতে পারেন।

Touchtype swiftkey

আপনি যদি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য একটি সেরা কিবোর্ড এর অনুসন্ধান করে থাকেন তাহলে মাইক্রোসফ্ট সুইফট কী কীবোর্ড টি আপনার জন্য।

এই কিবোর্ড এর মাধ্যমে আপনি আপনার টাইপিং স্পিড বৃদ্ধি করতে পারবেন এছাড়াও বিভিন্ন রকমের ইমোজি এর সহযোগিতায় আপনার টাইপিং এর কাজ সম্পাদন করতে পারবেন।

মূলত এন্ড্রয়েড ফোনের সেরা যে সমস্ত কিবোর্ড রয়েছে, সে সমস্ত কিবোর্ড গুলোর মধ্যে থেকে এই কিবোর্ডটি একটি অনন্য জায়গা দখল করে রেখেছে। যা কম করে হলেও একবার ব্যবহার করে দেখা উচিত।

Nova Launcher

আপনার নির্দিষ্ট ডিভাইসের যে ডিফল্ট লাঞ্চার হয়েছে সে লঞ্চের টি ব্যবহার করতে করতে আপনি যদি বিরক্তি বোধ করেন, তাহলে নোভা লাঞ্চার আপনার জন্য যথেষ্ট।

এটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন রকমের ফিচারস উপভোগ করতে পারবেন এছাড়াও এ লঞ্চারটি একদম ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

আর তাই সর্বাধিক ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এবং এন্ড্রয়েড ফোন খুব ভালোভাবে মেনটেন করার জন্য আপনি যদি কোন রকমের লাঞ্চারের অনুসন্ধান করে থাকেন; তাহলে নোভা লাঞ্চার অবশ্যই একবার হলেও ব্যবহার করে দেখা উচিত।

আর এন্ড্রয়েড ফোনে ব্যবহার করার জন্য বাছাই করা যে সমস্ত সেরা এপস আপনার ফোনে ইন্সটল করা প্রয়োজন সেগুলো সম্পর্কে উপর আলোচনা করা হলো।

যে এন্ড্রয়েড সফটওয়্যারগুলো কম করে হলেও একবার আপনার ফোনে ব্যবহার করা উচিত।

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন এবং কত টাকা খরচ হয়?

ওয়েবসাইট তৈরি

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা একটি নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করার চিন্তাভাবনা করছেন।

কিন্তু একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার চিন্তাভাবনা যখন আমাদের মধ্যে আসে তখনই আমাদের কাছে রীতিমতো একটা প্রশ্নই ঘুরপাক খায় আর সেটা হল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে আসলে কি কি দরকার হয়? এবং একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত টাকা খরচ হয়?

আর আপনি যদি নতুন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান এবং এই ওয়েবসাইট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার কত টাকা খরচ হবে এবং কি কি বিষয় বস্তুর প্রয়োজন হবে সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি দেখে নিন।

একটি ওয়েবসাইট কেন তৈরি করবেন?

আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন কিংবা আপনি যদি মনে করেন আপনার মধ্যে যে কোনো রকমের একটি স্কিল রয়েছে, যা আপনি সবার কাছে শেয়ার করতে চান তাহলে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।

একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে, আপনি যে সমস্ত স্কিল ইতিমধ্যে কালেক্ট করে রেখেছেন সেগুলো আপনি অন্যান্যদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন।

এছাড়াও আপনি যখনই খুব বেশি পরিমাণে লেখালেখি করবেন তখন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। আর ভিজিটর এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথেই আপনি গুগোল অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল নিতে পারবেন।

যখনই গুগোল অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল হয়ে যাবে তখন আপনি আপনার লেখা আর্টিকেল গুলোর মাধ্যমে খুব বেশি পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন। এতে করে আপনার আর্টিকেল লেখার শখ পূরণ হবে এবং এরই পাশাপাশি আয় করতে পারবেন।

ওয়েবসাইট তৈরি করার কারণ জানার পরে এবার মুল টপিকে চলে আসা যাক। এবার জেনে নিন একটি সাইট তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন হয় এবং কত টাকা খরচ হয়?

একটি প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন

ওয়েবসাইট তৈরি করার পূর্বে আপনাকে প্রথমত একটি প্লাটফর্ম নির্বাচন করতে হবে অর্থাৎ যে প্ল্যাটফর্মের অধীনে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান।

একটি নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ইন্টারনেটের জগতে এরকম অনেক প্লাটফর্ম বিদ্যমান রয়েছে। এর মধ্যে থেকে অনেকগুলো প্লাটফর্মে আপনি ডোমেইন-হোষ্টিং ছাড়াই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন এবং অনেক প্লাটফর্মে ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয় করে তৈরি করতে হবে।

আপনি যদি কোন রকমের ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করা ছাড়াই একটি ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাহলে blogger.com সাইন আপ করে ওয়েবসাইট তৈরী করে নিন।

এছাড়াও আপনি যদি অ্যাডভান্স লেভেলের এসইও করার মাধ্যমে আপনার কনটেন্ট গড়ে তুলতে চান ; তাহলে wordpress.org এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।

তবে আপনি যদি ইন্টারনেটের জগতে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে blogger.com আপনার জন্য যথেষ্ট। এছাড়াও আপনি চাইলে wordpress.org আপনার বুকমার্কের লিস্টে রাখতে পারেন।

ডোমেইন নাম

আপনার ওয়েবসাইটের মূল সত্তা হল আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন নাম।কারন যে কেউ আপনার ওয়েবসাইটকে মনে রাখবে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন নামের মাধ্যমে।

এছাড়াও আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট থেকে পুরোপুরি ইউজার ফ্রেন্ডলি করে গড়ে তুলতে চান এবং আপনার মনের মত করে যেকোনো একটি নামে ওয়েবসাইট কে সাজাতে চান তাহলে অবশ্যই রিলেটেড একটি ডোমেইন ক্রয় করতে হবে

আর একটি ডোমেইন নাম ক্রয় করার জন্য খরচ বাবদ 1000 টাকা বা তার চেয়েও কম আসতে পারে; তবে আপনি চাইলে কোন ডোমেইন ক্রয় করার ছাড়া ফ্রি সাবডোমেইনে দ্বারা তৈরি করতে পারেন।

তবে এ ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট রেংকিং এ অনেকটা পিছিয়ে থাকার সম্ভাবনা থাকে। তাই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার পূর্বেই একটি ডোমেইন ক্রয় করে নেয়া ভালো ; যা আপনার রেংকিং এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

এছাড়াও আপনি যদি ডোমেইন সম্পর্কে তেমন একটি ধারণা রাখেন; তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা আরেকটি আর্টিকেল এর মাধ্যমে ডোমেইন নাম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারেন।

Read Now 

উপরে উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী আগে ডোমেইন নেমটি ভালোভাবে রিসার্চ করে নিন এবং তারপরে আপনার পছন্দ অনুসারে ভালো এবং বিশ্বস্ত কোম্পানি থেকে একটি ডোমেইন নাম ক্রয় করুন।

হোস্টিং ক্রয়

আপনি যদি blogger.com একটি সাইট তৈরি করেন তাহলে শুধুমাত্র ডোমেইন ক্রয় করলেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে রান করাতে পারবেন। কারণ ব্লগারে আনলিমিটেড হোস্টিং স্পেস গুগল দিয়ে থাকে।

তবে আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসে একটি সাইট তৈরি করেন তাহলে আপনার নিজের থেকেই একটি হোস্টিং প্ল্যান করে করতে হবে; হোস্টিং প্ল্যান করার পূর্বে আপনাকে অনেকগুলো বিষয় মাথায় রাখতে হয়।

হোস্টিং সম্পর্কে আপনার যদি কোন রকমের ধারণা না থাকে এবং হোস্টিং ক্রয় করার পূর্বে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হয় সেই সম্পর্কেও যদি ধারনা না থাকলে তাহলে নিম্নলিখিত আর্টিকেলটি দেখুন।

Read Now

উপরে উল্লেখিত আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি হোস্টিং ক্রয় করার পূর্বে যে সমস্ত বিষয় গুলো নজর দিবেন সে সমস্ত বিষয়গুলি সম্পর্কে জানতে পারবেন।

মূলত একটি ভালো হোস্টিং প্লান ক্রয় করার ক্ষেত্রে প্রতি বছরের জন্য সর্বনিম্ন 2 থেকে 3 হাজার টাকা আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। তবে আপনার হোস্টিং এর সাইজ এবং স্টোরেজের পরিমাণ অনুসারে টাকার পরিমাণ কমবেশি হতে পারে।

তবে হোস্টিং ক্রয় করার ক্ষেত্রে সস্তা কোম্পানি এড়িয়ে চলুন; এরকম অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার রয়েছে যারা আপনাকে একদম সুলভ মূল্যে হোস্টিং দিয়ে থাকবে। আর সেই সমস্ত প্রোভাইডার এর কাছ থেকে হোস্টিং ক্রয় করার পূর্বে তাদেরকে ভালোভাবে বিবেচনা করে নিন।

ওয়েবসাইট ইন্সটল এবং ডিজাইন

কিভাবে যে কোন প্লাটফর্মে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে এই ওয়েবসাইট থেকে ইন্সটল এবং ডিজাইন করা যায় সেই কাজটি করার জন্য আপনি চাইলে ডেভলপার নিয়োগ করতে পারেন।

এছাড়াও আপনি যদি খুবই তীক্ষ্ণ বুদ্ধি সম্পন্ন হয়ে থাকে, তাহলে ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখার মাধ্যমে আপনি ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এবং ইন্সটল এর কাজ সহজে সম্পাদন করতে পারবেন।

ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজাইন এর কাজ সম্পাদন করতে চান তাহলে প্রথমত আপনাকে ওয়েবসাইটের সমস্যার কথা চিন্তা করতে হবে এবং তার পরে এই সমস্যাটি ইউটিউবে সার্চ করার মাধ্যমে সমাধান নিতে হবে।

ওয়েবসাইট তৈরি করতে পরিপূর্ণ খরচ

একটি সাইট তৈরি করতে পরিপূর্ণ খরচ বাবদ আপনাকে পাঁচ হাজার টাকা থেকে শুরু করে 30 হাজার টাকার মতো খরচ হয়ে যেতে পারে; টাকা খরচ হওয়ার পরিমাণ কমবেশি হবে আপনার প্রয়োজনের উপর।

অর্থাৎ আপনি যদি ওয়েবসাইট ডিজাইন কাস্টমাইজ করতে ডেভলপার নিয়োগ দেন তাহলে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে বেশি পরিমাণে টাকা খরচ হবে; অন্যতায় স্বল্প টাকায় এই কাজটি করা সম্ভব।

আর্টিকেল এর অন পেজ এসইও এর কাজ করুন এই টুলস এর সাহায্যে |

অন পেজ এসইও

আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা প্রত্যেকটি কনটেন্টকে পুরোপুরি এসইও ফ্রেন্ডলি এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি করে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন ফ্রী টুলস ইন্টারনেটের জগতে বিদ্যমান রয়েছে।

এই সমস্ত ফ্রী টুলস গুলো মাধ্যমে আপনি আপনার কনটেন্ট এর অন পেজ এসইও এর কাজ খুবই সহজে করতে পারেন; যাতে করে রেংকিং এর ক্ষেত্রে আপনার আর্টিকেলটি ভালো পারফরম্যান্স করতে পারে।

আর এই পোস্টটিতে আলোচনা করা হবে আপনার আর্টিকেল এর অন পেজ এসইও এর কাজ করার জন্য যে সমস্ত ফ্রী টুলস বিদ্যমান রয়েছে সে সমস্ত ফ্রী টুলস সম্পর্কে।

Plagiarism Checker

আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা কোন আর্টিকেল এর মধ্যে কপিরাইট সংক্রান্ত বিষয়াদি রয়েছে কিনা সেই বিষয়টিকে আপনি প্লাগারিজম চেকার টুলস এর মাধ্যমে দেখে নিতে পারেন।

যেকোনো একটি প্লাগারিজম চেকার টুলস এর মধ্যে যখনই আপনি আপনার কনটেন্ট পেস্ট করে দিবেন; তখনই আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে কতগুলো কপিরাইট ইস্যু রয়েছে সেগুলো দেখে নিতে পারবেন।

আর আপনি যদি আপনার আর্টিকেল এর প্লেগারিজম চেক করতে চান আর এই প্লাগারিজম চেক করার মত ফ্রী টুলস এর অনুসন্ধান করে থাকেন; তাহলে নিচে উল্লেখিত ফ্রী টুল ব্যবহার করতে পারেন।

  1. DupliChecker
  2. Paperrater
  3. Plagiarisma

উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি প্লেগারিজম চেকার টুলস একদম ফ্রিতে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন; তবে ফ্রিতে এই টুলস গুলো ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কিছু লিমিটেশন অবশ্যই থাকবে।

Grammar Checker

আপনি যদি ইংরেজিতে কনটেন্ট পাবলিশ করেন, তাহলে এই সমস্ত কনটেন্টগুলো গ্রামাটিক্যাল মিসটেক সমাধান করার জন্য বিভিন্ন ফ্রী টুলস ব্যবহার করতে পারেন।

আপনার পাবলিশ করা আর্টিকেল এর সমস্ত গ্রামাটিক্যাল মিস্টেক চেক করার জন্য যে সমস্ত ফ্রী অ্যাপস কিংবা টুলস রয়েছে, সেগুলোর মধ্যে থেকে গ্রামারলি অ্যাপস টি খুবই প্রয়োজনীয়।

আপনি যদি ডেক্সটপ কিংবা পিসি থেকে থাকে তাহলে আপনি গ্রামারলি অ্যাপসটির গুগল ক্রোম এক্সটেনশন আপনার পিসিতে ইন্সটল করে রাখতে পারেন। যাদের করে প্রত্যেকটি আর্টিকেল অটোমেটিকলি গ্রামাটিক্যাল এরর থেকে মুক্ত হতে পারে।

Grammarly Extention

উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করার মাধ্যমে আপনি গ্রামারলি গুগল ক্রোম এক্সটেনশন রয়েছে, সেটি গুগল ক্রোমে ইন্সটল করে রেখে দিতে পারবেন এবং একাউন্ট তৈরি করার মাধ্যমে ফ্রিতে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

Image Compressor

আপনার পাবলিশ করা আর্টিকেল এর মধ্যে আপনি যে সমস্ত ইমেজ ব্যবহার করবেন, সে সমস্ত ইমেজগুলো আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পীড এর ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

তবে আপনি যদি ইমেজ কম্প্রেশ্বর নামের যে সমস্ত টুলস রয়েছে সেগুলো দিয়ে আপনার ব্যবহৃত ইমেজের সাইজ কমিয়ে আনেন, তাহলে এগুলো লোডিং স্পিডে কোনরকমে বিরূপ প্রভাব ফেলবে না।

ইন্টারনেটের জগতে যে সমস্ত ফ্রী ইমেজ কম্প্রেশ্বর টুলস রয়েছে সে সমস্ত টুলস গুলোর মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি টুলস এর লিংক নিচে দেয়া হল যেগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারেন।

JPEG Optimizer

Optimizilla

ImageRecycle

Article length

আপনার ওয়েব সাইটে আপনি যে আর্টিকেল পাবলিশ করবেন, সেই আর্টিকেল ওয়ার্ড সংখ্যা কতটুকু হয়েছে কিংবা এর এর মধ্যে আপনি কতটি প্যারাগ্রাফ যুক্ত করেছেন, সেই সম্পর্কে একটি টুলস এর মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন।

আপনার পাবলিশ করা আর্টিকেল এর মধ্যে কতগুলো ওয়ার্ড যুক্ত করেছে, সেই সম্পর্কে আপনি যদি নিম্নলিখিত ফ্রী টুলস টি ব্যবহার করতে পারেন।

Visit and check

উপরে উল্লেখিত ফ্রী টুলস এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই যে কোনো রকমের আর্টিকেল এর প্যারাগ্রাফ এবং ওয়ার্ড সংখ্যা দেখে নিতে পারবেন।

আর উপরে উল্লেখিত টুলসগুলো সহযোগিতায় আপনি আপনার যে কোন আর্টিকেল এর অন পেজ এসইও এর কাজ সহজেই করে ফেলতে পারবেন; তাহলে আর দেরি না করে এখুনি উপরে উল্লেখিত ফ্রী টুলস গুলো ব্যবহার করুন।

ব্লগ কনটেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারছেন না? পোস্টটি দেখুন

আমাদের মধ্যে প্রায় সকল ব্লগারই তাদের ব্লগ সাইটে পোস্ট লেখার পূর্বে, কি নিয়ে লেখা যায় এটা নিয়ে ভাবতে ভাবতে অনেক সময় অতিবাহিত করে ফেলেন।

ব্যাপারটা এরকম যে আমরা কোন একটি আর্টিকেল লেখার পূর্বে কোন টপিক নিয়ে আর্টিকেল লেখা যায় এসমস্ত টপিক নির্বাচন করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে যায়।

অনেক সময় আবার দেখা যায় ব্লগার পোস্ট লেখার জন্য আমরা কোন রকমের টপিক খুঁজে পাইনা। আর যারা একটি আর্টিকেল লেখার পূর্বে কোন টপিক খুঁজে পান না তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট টি খুবই উপকারে আসবে।

এই আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করা হবে কিভাবে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন টপিক খুঁজে পাবেন আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট পাবলিশ করার জন্য।

ফ্রী কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস

ইন্টারনেটের জগতে এরকম অনেক ফ্রী কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস রয়েছে যে সমস্ত কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস এর মাধ্যমে আপনি কন্টেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারবেন।

এই সমস্ত ফ্রী কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস এর মধ্যে যখনই আপনি আপনার নির্দিষ্ট নিস এর কথা উল্লেখ করে দিবেন এবং টার্গেটেড কান্ট্রি সিলেক্ট করে নিবেন; তখনই আপনি ওই রিলেটেড অনেকগুলো টপিক পেয়ে যাবেন।

আর একদম বিনামূল্যে প্রতিটি নিস এর জন্য কয়েক হাজার কিওয়ার্ড আইডিয়া জেনারেট করার মতো যে সমস্ত ফ্রী টুলস বিদ্যমান রয়েছে সেগুলোর মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য একটি টুলস এর লিংক নিচে দেয়া হল।

keywordtool.io

উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করার পরে যখনই আপনি এখানে থাকা বক্সটিতে আপনার নিস এর কথা উল্লেখ করে দিবেন; তখনই ওই রিলেটেড অনেক কিওয়ার্ড আইডিয়া পেয়ে যাবেন।

এছাড়াও এই টুলসটি গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার মতো রেজাল্ট দিয়ে থাকে।যা একজন নতুন ব্লগার হিসেবে আপনার খুবই প্রয়োজন এ আসবে।

তবে ফ্রি মুডে আপনি এই টুলসটি তে পুরোপুরি এক্সেস না পেলেও প্রায় সমস্ত কি ওয়ার্ড লিস্ট পেয়ে যেতে পারেন।

আপনি যদি কিওয়ার্ডের সার্চ ভলিয়ম, সিপিসি কিংবা অন্যান্য বিষয়গুলোও দেখতে চান তাহলে আপনাকে এই পোস্ট পেইড ভার্সন ক্রয় করে নিতে হবে। তবে শুধুমাত্র কন্টেন্ট আইডিয়া জেনারেট করার জন্য এই টুলসটি ফ্রী ভার্শন ই যথেষ্ট।

বিভিন্ন ফোরাম সাইট

ইন্টারনেটের জগতে এরকম অনেক ফোরাম সাইট রয়েছে অর্থাৎ এরকম অনেক কোয়েশ্চন আনসারিং সাইট রয়েছে যে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলো থেকে আপনি প্রতিদিন কয়েক লক্ষাধিক কন্টেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন।

এই সমস্ত কোশ্চেন অ্যানসারিং ওয়েব সাইটে বিভিন্ন ব্যবহারকারীরা প্রতিনিয়তই তাদের সমস্যা গুলোর কথা তুলে ধরেন; এবং এই সমস্যাগুলি হতে পারে আপনার ব্লগ পোষ্ট লেখার অন্যতম টপিক।

এছাড়াও আপনি যদি ঐ সমস্ত সমস্যাগুলো নিয়ে আপনার ব্লগার ওয়েবসাইট একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেন এবং তারপরে ওই আর্টিকেল এর লিংক আপনি তাদেরকে দিয়ে দেন তাহলে ওয়েবসাইটের জন্য এক্সট্রা ট্রাফিক পাবেন।

আর সবচেয়ে সেরা কয়েকটি question-answer ওয়েব সাইটের মধ্যে থেকে কিছু সংখ্যক ওয়েবসাইটের লিংক নিচে দেয়া হল। এই সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোতে রেগুলার ভিজিট করার মাধ্যমে আপনি কন্টেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারবেন।

Answerbag

Yahoo! Answers

Blurt it

সংবাদপত্র পড়া

রেগুলার নিউজ পেপার পড়ার মাধ্যমে আপনি কনটেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন। কারণ সংবাদপত্রগুলোতে প্রায় প্রতিদিনই এরকম অনেক ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয় যেগুলো আপনার আর্টিকেল লেখার টপিক হতে পারে।

এছাড়াও আপনি চাইলে বিভিন্ন জনপ্রিয় ম্যাগাজিন কিংবা টিভি পোর্টাল দেখার মাধ্যমে রেগুলার কন্টেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন।

গুগল অটো কমপ্লিট

গুগলের সার্চ করার ফিচারস এর মধ্যে যে অটো কমপ্লিট ফিচারস রয়েছে সেই auto-complete এর মাধ্যমে আপনি নিয়মিত প্রচুর পরিমাণে কনটেন্ট আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন।

এই কাজটি করার জন্য যখনই আপনি গুগল সার্চ বারে গিয়ে কোন একটি কিওয়ার্ড সার্চ করবেন; তখনই আপনি ওই কিওয়ার্ডের নিচে অনেকগুলো auto-complete কিওয়ার্ড আইডিয়া পেয়ে যাবেন।

এবং এই সমস্ত auto-complete কিওয়ার্ড নিয়ে আপনি চাইলে রেগুলার আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারেন; এছাড়াও আপনি চাইলে কোন একটি কিওয়ার্ড সার্চ করার পরে “People also ask” অপশনটি থেকে কিওয়ার্ড আইডিয়া বেছে নিতে পারবেন।

আর উপরে উল্লেখিত চারটি উপায় এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করার মত টপিক খুঁজে পাবেন; আশা করি এই গাইডলাইন আপনার উপকারে আসবে।

কিভাবে একটি কনটেন্ট লিখবেন যা যে কেউ পড়তে চাইবে?

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা তাদের ওয়েবসাইটে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করার পরেই আর্টিকেল তাদের ওয়েবসাইট এর মধ্যেই বিদ্যমান থাকে।

অর্থাৎ তারা এমন একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেন যে আর্টিকেলটি কেউই পড়তে চায় না এবং এই আর্টিকেলটি একেবারে জিরো ট্রাফিক নিয়ে হতাশার সাগরে হাবুডুবু খায়।মূলত আর্টিকেল নয় আপনি হতাশার সাগরে ভেসে যান।

এই ব্যাপারটা হওয়া স্বাভাবিক; কারন একটি আর্টিকেল লিখতে প্রচুর পরিমাণে কষ্ট করতে হয়। আর যখন প্রচুর পরিমাণে কষ্ট করার পরেও এই আর্টিকেলটি কেউ পড়তে চায় না তখন মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক।

আর এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার ওয়েবসাইটে সীমাবদ্ধ থাকার মূল কারনই হলেন আপনি। কারণ আপনি এই আর্টিকেলটি এমন ভাবে পাবলিশ করেছেন যাতে করে এটি কেউ পড়তে চায় না।

আর্টিকেল পাবলিশ করার পূর্বে আপনি যদি এটিকে পুরোপুরি রিডার ফ্রেন্ডলি করে তুলতেন; তাহলে যে কেউ এটি পড়তে চাইতো এবং এই আর্টিকেল লেখাটা সার্থক হত।

আর আজকের এই পোস্টটিতে আলোচনা করা হবে কিভাবে আপনি একটি আর্টিকেল লিখবেন যে আর্টিকেলটি যে কেউ পড়তে চাইবে এবং এটি আর্টিকেল হিসেবে সার্থক হবে।

ছোট প্যারাগ্রাফ

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা একটি আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে কম করে হলেও ৮-১০ লাইনের একটি প্যারাগ্রাফ দিয়ে দেন; যা যেকোনো রিডার এর জন্য ওভার ওয়ার্মিং বটে।

কারণ একজন রিডার হিসেবে কেউ কখনই দশ থেকে বারো লাইনের কোন প্যারাগ্রাফ পরতে চাইবে না। এ সমস্ত বড়-সড় প্যারাগ্রাফ
যে কেউ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবে।

কিন্তু আপনি যদি এই প্যারাগ্রাফ এর সীমা কমিয়ে আনেন, তাহলে এটি পুরোপুরি ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে এবং যে কেউ এ প্যারাগ্রাফ টি পড়ার চেষ্টা করবে। এছাড়াও আপনার আর্টিকেলটি একদম শেষ অব্দি পড়ার চেষ্টা করবে।

সেজন্য যখনই আপনি একটি আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করবেন ; তখন ওই আর্টিকেল এর মধ্যে যে প্যারাগ্রাফ রয়েছে সে সমস্ত প্যারাগ্রাফ এর লেন্থ কমিয়ে আনুন।

সবসময়ই চেষ্টা করুন আপনার ওয়েবসাইটে যে সমস্ত প্যারাগ্রাফ থাকবে সে সমস্ত প্যারাগ্রাফ লিমিট খুব বেশি হলে তিন থেকে চার লাইনের বেশি যাতে না হয়; এটা আপনার রিডারদের ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স দেবে।

ইমেজ এবং ইনফোগ্রাফিক যুক্ত করা

আপনি কি এ সম্পর্কে জানেন যে একটি মাত্র ইমেজ প্রায় 1000 শব্দের কথা বলে?  ব্যাপারটা আসলেই তাই। আপনি যদি আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে রিলেটেড ইমেজ যুক্ত করেন তাহলে এটি 1000 শব্দের কথা বলতে পারে।

তবে ইমেজ যুক্ত করার ক্ষেত্রে অবশ্যই রিলেটেড ইমেজ যুক্ত করবেন। কারণ রিলেটেড যদি না হয় তাহলে এটি যে কারো জন্য অভার ওয়ার্মিং হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও আপনি চাইলে ইনফোগ্রাফিক্স তৈরি করতে পারেন।

চেষ্টা করুন আপনার কনটেন্ট এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি ভিডিও আপলোড দেয়ার। যাতে করে আপনার কনটেন্ট যে কোনো ব্যবহারকারী সহজেই বুঝে ফেলতে পারে।

এছাড়াও ব্যবহারকারীরা যাতে অডিও ফরমেটে আপনার কনটেন্ট না পড়েও শুনতে পারে সেই ব্যবস্থাও আপনি চাইলে করতে পারেন; এক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস এর একটি প্লাগিন ইন্সটল করার মাধ্যমেই কাজটি করতে পারেন।

কনটেন্ট এর মধ্যে ভিডিও অডিও যুক্ত করতে আপনি ব্যর্থ হলেও শুধুমাত্র আপনার আর্টিকেল রিলেটেড ইমেজ এবং ইনফোগ্রাফিক্স যুক্ত করার মাধ্যমে আপনি আপনার রিডারদের বেশিক্ষণ ধরে আঁকড়ে রাখতে পারবেন।

তবে যেকোনো ইমেজ যুক্ত করার পূর্বে অবশ্যই এই ইমেজটি কে ভালোভাবে রিসার্চ করে নিবেন এবং কপিরাইট ফ্রি ইমেজ যুক্ত করার চেষ্টা করবেন।

আকর্ষণীয় টাইটেল

যখনই আপনার কোন আর্টিকেল সার্চ ইঞ্জিনের রেংক করে, তখন যে কেউ এই আর্টিকেলের মধ্যে ক্লিক করবে কিনা সেটার সর্বাপেক্ষা নির্ভর করে আপনার কনটেন্ট এর টাইটেল এর উপর।

যদি আপনার কনটেন্ট এর টাইটেল আকর্ষনীয় হয়ে থাকে; তাহলে যে কেউ এই আকর্ষণীয় টাইটেলের উপরে ক্লিক করে আপনার আর্টিকেলটি পড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করবে।

এছাড়াও আপনার লেখা আর্টিকেল টাইটেল যদি আকর্ষণীয় না হয় তাহলে কনটেন্ট যতই আকর্ষণীয় হোক না কেন কেউই টাইটেলের উপরে ক্লিক করবে না। এবং আপনার আকর্ষণীয় আর্টিকেল পড়তে চাইবে না।

আর তাই যখন একটি আর্টিকেল লিখবেন তখন সর্বাপেক্ষা চেষ্টা করবেন আপনার লেখা আর্টিকেল এর টাইটেল পুরোপুরি আকর্ষণীয় করে গড়ে তুলতে। যাতে করে যে কেউ টাইটেলের উপরে ক্লিক করে।

তাছাড়াও আপনার আর্টিকেল এর টাইটেলের উপরে ক্লিক যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ওয়েবসাইটে রেংকিং বৃদ্ধি পাবে; আর রেংকিং বৃদ্ধি পেলে আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে।

আর্টিকেল রিডারদের ফ্রিতে কিছু প্রোভাইড করুন

যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনি আপনার যে সমস্ত কনটেন্ট রিডার রয়েছে তাদেরকে ফ্রীতে কিছু দিতে পারেন; এতে করে যে কেউ আপনার কনটেন্ট পড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করবে।

চাইলে আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে বিভিন্ন রিলেটেড প্রোডাক্ট ফ্রিতে দিতে পারেন ; সেটা হতে পারে কোন ই-বুক অথবা আপনার আর্টিকেল রিলেটেড অন্যকোন বিষয়াদি।

এছাড়াও যখনই আপনি আপনার আর্টিকেল রিডারদের কোন কিছু ফ্রিতে দিবেন তখন চেষ্টা করুন ই-মেইল কালেক্ট করার।  যাতে করে পরবর্তী সময়ে আপনি যদি কোন আর্টিকেল পাবলিশ করেন এবং এরকম কোন ফ্রি অফার দিয়ে থাকেন তাহলে ইমেইলের মাধ্যমে তাদেরকে এই বিষয়টি জানাতে পারেন।

এতে করে আপনার পরবর্তী আর্টিকেলে ভিজিটরেরা সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং যখন আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট এর ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে; তখন আপনার ওয়েবসাইটের আর্নিং বৃদ্ধি পাবে।

প্রমাণ যুক্ত করুন

যখনই আপনি কোন একটা আর্টিকেল পাবলিশ করবেন তখন এই আর্টিকেলের একদম সর্বশেষে কিংবা আর্টিকেল এর মধ্যে কোন একটি জায়গায় আর্টিকেল রিলেটেড একটি প্রমাণ যুক্ত করতে পারেন।

অর্থাৎ আপনার লেখা আর্টিকেল এর মাধ্যমে যে কেউ উপকৃত হয়েছে কিংবা আপনি এই আর্টিকেলটি আপনার নিজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করার মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন সেটি তাদের সামনে তুলে ধরুন।

এবং এই কাজটি যখন আপনি সফলভাবে করতে পারবেন তখন দেখবেন আপনার আর্টিকেলটি যে কেউ খুব বেশি সময় ধরে পরতে চাইবে। এতে করে আপনার আর্টিকেল ডিউরেশন টাইম বৃদ্ধি পাবে।

ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবেন?

আমাদের মধ্যে যে বা যারা মুক্তপেশার সাথে সম্পৃক্ত হতে চান তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এক বিস্ময়কর যাত্রা। যেখান থেকে …

Read more

ফেসবুক একাউন্ট সুরক্ষিত রাখার পাঁচটি টিপস |

বর্তমান সময়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন খুব বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে; ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে …

Read more